Saturday, March 27, 2021
Saturday, November 21, 2020
Tuesday, April 7, 2020
💻ফ্রিল্যান্সিং এর ভালো করা এবং তা ধরে রাখা…
ফ্রিল্যান্সিং এর ভালো করা এবং ভাল করা ধরে রাখার জন্য তিনটে জিনিস অনেক গুরুত্বপূর্ণ। সেগুলো হচ্ছেঃ
স্কিল না থাকলে ফ্রিল্যান্সিং শুর করাই ঠিক না। অন্তত একটা বিষয় নিজেকে দক্ষ করা প্রয়োজন, কাজ শুরু আগে।কাজ শুরু করার পর কাজে পাশা পাশি নিজের স্কিল বাড়াতে হবে। একটা বিষয়ে কাজ করতে করতে নতুন বিষয় সম্পর্কে জানতে হবে। স্কিল না বাড়ালে সারা জীবন একই কাজ করে যেতে হবে। বোরিং! আবার শুরুতে প্রতি প্রজেক্টে যেমন পেমেন্ট পাওয়া যেত, স্কিল না বাড়ালে একই রকম পেমেন্ট পাওয়া যাবে। কোনদিন বাড়বে না। স্কিল বাড়ানো খুবি গুরুত্বপূর্ণ।
ক্লায়েন্টের সাথে নিয়মিত যোগাযোগ, কাজের আপডেট, ক্লায়েন্ট কি চাচ্ছে এসব খুবি গুরুত্বপূর্ণ। ভালো হয় যদি সাথে সাথে ক্লায়েন্টের রিপ্লাই দেওয়া যায়।সাধারনত স্কাইপ এবং মেইলেই বেশি যোগাযোগ হয়। আবার যদি মার্কেটপ্লেসে কাজ করা হয়, তাহলে মার্কেটপ্লেসের নিজস্ব মেসেজ সিস্টেমে ক্লায়েন্টরা যোগাযোগ করে।
কাজের জন্য এপ্লাই করার পর যদি ক্লায়েন্ট কোন মেসেজ দেয়, ঐ মেসেজের সাথে উত্তর দিতে পারলে বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই কাজটা সহজেই পাওয়া যায়। দ্রুত যোগাযোগের জন্য ইমেল নটিফায়ার ব্যবহার করা যেতে পারে। ক্রোম ব্রাউজারে ডেস্কটপ নটিফিকেশন রয়েছে ইমেইলের জন্য। ঐটা অন করে দিলে ইমেইল আসলে সাথে সাথেই নটিফিকেশন দিবে। অথবা Checker Plus for Gmail এ এক্সটেনশনটা ব্যবহার করা যেতে পারে [ http://jasonsavard.com/checkerPlusForGmail ]। ক্লায়েন্ট যদি কোন আপডেট চায়, তা দ্রুত দেওয়ার চেষ্টা করলে সম্পর্ক ভালো থাকে। পরবর্তিতে নতুন প্রজেক্টের জন্য হায়ার করার সম্ভাবনা থাকে।
সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে অঙ্গীকার। ক্লায়েন্টে কাজ দিলে তা যে কোন ভাবেই শেষ করা। অর্ধেক করে রেখে না দেওয়া। হয়তো দেখা যাবে শুরুতে কাজটা যত সহজ মনে হয়েছে, শুরু করার পর দেখা যাচ্ছে তা আসলে তত সহজ না। কঠিন। কঠিন বলে দেখা যায় অনেক ফ্রিল্যান্সার কাজ কমপ্লিট করে না। যেহেতু ক্লায়েন্ট আপনার উপর নির্ভর করে আপনাকে কাজটি দিয়েছে, আপনার উচিত কাজটি যে কোন ভাবেই শেষ করা। নিজের ক্ষতি হলেও। হয়তো মনে হবে নিজের অনেক ক্ষতি হয়ে যাচ্ছে, আসলে তা হবে না। ক্লায়েন্ট যদি বুঝতে পারে কাজটি কঠিন ছিল, তাহলে আপনাদের মাঝে একটা ভালো সম্পর্ক তৈরি হবে। এবং পরবর্তীতে ক্লায়েন্ট আপনার উপর নির্ভর করে অনেক কাজ দেওয়া সাহস পাবে। যা আপনার ফ্রিল্যান্সিং ক্যারিয়ারের জন্য ভালোই হবে।
Monday, April 6, 2020
✔️ফ্রিল্যান্সিং শিখার আগে এই বিষয় আপনাকে জানতে হবে।
💻ফ্রিল্যান্সিং শিখার আগে এই বিষয়ে আপনাকে জানতে হবে।
➰আমি মনে করি , আগে ফ্রীলান্সিং শিক্ষার আগে ভালমত কম্পিউটার এর বেসিক বিষয় গুলো জানা প্রয়োজন। ছোটখাট হার্ডওয়্যার সফটওয়্যার অপারেটিং সিস্টেম সম্পর্কে জানা প্রয়োজন । আমারা এটি পারি না, যে ছোট একটা অপারেটিং সিস্টেম ইন্সটল দেওয়ার জন্য পিসি নিয়ে কিভাবে কাজ করতে হয়। তার জন্য আমাদের । দৌড়া-দৌড়ি করতে হয়। আমি মনে করি নিচের সব গুলো বিষয় জানা আপনার জন্য প্রয়োজন। ভালভাবে না জানলে আপনাকে 💻ফ্রিল্যান্সিং মানায় না।
বিষয় গুলো হল।
Ram
Mother Board
HDD
SDD
PUS
UPS
GRAPHIC CARD
PROCESSOR
MONITOR
Size
Files
Privacy
Searching
Sound Files
Scanning and Faxing
USB Keys
My computer is slow
Bandwidth
Security and The Evil Internet
"Space" - Disks and Memory
Pictures
Surfing and Links
operating system
Os set up
তারপর আপনার যে জিনিস জানা প্রয়োজন
Microsoft word
Task Manager
Control panel
Network settings
BIT
♦️এইসব জিনিস গুলো আপনার জানা থাকলে বাকি গুলো এমনেই হইয়ে যাবে ।
আশা করি উক্ত জিনিস গুলো জেনে তারপর আলাদা কোন স্কিল অর্জন করবেন নাহলে ছোট খাট বিষয়ের জন্য লজ্জা পেতে হবে !
🔴 ফ্রিল্যান্সার হতে হলে আগে ভিশন নিয়ে মাঠে নামতে হবে।
💻ফ্রিল্যান্সার হতে হলে আগে 🧗♀️ভিশন নিয়ে মাঠে নামতে হবে।
☑️কারো যদি কোন ভিশন থাকে, তাহলে তাতে পৌঁছানো সম্ভব। ভিশন নিয়ে পড়ে থাকতে হয়। পথ বার বার ভুল হবে। ভুল থেকে শিখেই ডেস্টিনেশনে পৌঁছানো যায়। সফল হতে দুইটি জিনিস খুবই কাজে দেয়।
একটি হচ্ছে লেগে থাকা। আরেকটি হচ্ছে একটি মাত্র লক্ষ্য নিয়ে লেগে থাকা। আজ একটা করতে ভালো লেগেছে, করেছি। কাল আরেকটা। পরের দিন আরেকটা, এভাবে করলে কোনটিই ঠিক মত হবে না। তার চেয়ে ভালো হয় একটা লক্ষ্য পূরণ হলে নতুন আরেকটা লক্ষ্য নিয়ে কাজ করা। এভাবে কারো একাদিক লক্ষ্য থাকলে সব গুলোই পূরণ করা সম্ভব।
✔️আমরা সফলতার অনেক গল্প শুনি। অনেক গল্প দেখি। অনেকের সফলতা দেখি। কিন্তু একটি সফল গল্পের পেছনের ব্যর্থটা গুলো দেখি? ব্যর্থ হওয়ার গল্প গুলো জানি? জানি না। প্রতিটি সফলতার গল্পের পেছনেই অনেক গুলো ব্যর্থতার গল্প থাকে। একবার দুই বার ব্যর্থ হয়ে হতাশ হয়ে পড়লে আমরা তাদের সফল হিসেবে জানতাম না। তাদের সফলতার গল্প পড়তাম না।
Wednesday, November 21, 2018
ইলাস্ট্রেটর এর ব্যবহার (Using Illustrator):
“বিসমিল্লাহীর রহমানির রাহীম”
বাংলা ভাষায় এই প্রথম নিজ ঘরে বসে শিক্ষক ব্যতিত কম্পিউটার শিখার উপযোগী ব্লগ আইটি ভান্ডার (IT-Vander) কর্তৃকBangla Computer School. উক্ত ব্লগটি থেকে যে কোন আগ্রহী ব্যক্তি অনায়াসে কম্পিউটারের বিভিন্ন বিষয়ে শিখতে পারবেন ইনশাআল্লাহ্।এডৌবি ইলাস্ট্রেটর(Adobe Illustrator)
· আধুনিক বিশ্বের গ্রাফিক্স ডিজাইন সফটওয়্যারগুলোর মধ্যে সবচেয়ে জনপ্রিয় সফটওয়্যার হচ্ছে এডৌবি ইলাস্ট্রেটর। এই সফট্ওয়্যারের মাধ্যমে অতি সহজে যে কোন ছবি আঁকা কিংবা মডিফাই করা যায়। এডৌবি ইলাস্ট্রেটর-এর ন্যায় এতোটা সহজে অন্য কোন সফটওয়্যারে ছবি আঁকা ও মডিফাই করা যায় বলে it-vander কর্তৃক প্রদত্ত Bangla Computer School ব্লগ কর্তৃপক্ষের চোখে পড়েনি। উক্ত সফটওয়্যারটি উৎপত্তির সময় থেকে ধারাবাহিকভাবে আপডেট হতে হতে এখন সিএস12 ভার্ষন অতিক্রম করতে চলেছে।
এটি মূলত গ্রাফিক্স ডিজাইন সফটওয়্যার। যার মাধ্যমে বিভিন্ন ধরনের ডিজাইন করা সম্ভব। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের এডৌবি করপোরেশন কর্তৃক এটি বাজারজাত কৃত।এডৌবি ইলাস্ট্রেটর (Adobe Illustrator)
* ইলাস্ট্রেটর এর ব্যবহার (Using Illustrator): ইতিমধ্যে আমরা উল্লেখ করেছি যে- এডৌবি ইলাস্ট্রেটর একটি গ্রাফিক্স ডিজাইন সফটওয়্যার, যাহার সাহায্যে অতি সহজে যে কোন ধরনের ছবি আঁকা যায় কিংবা মডিফাই করা যায়। এডৌবি ইলাস্ট্রেটর সফটওয়্যার এর সবচেয়ে বড় মহত্ব হচ্ছে এখানে অতি স্বাচ্ছন্দে লেখা(Text) ও ছবি (Picture)কে সমন্বয় সাধন করা যায়। তাছাড়া উক্ত সফটওয়্যার এর সাহায্যে-
(ক) বিয়ের কার্ড ও ভিজিটিং কার্ড অতি সুন্দরভাবে তৈরি করা যায়।
(খ) পোষ্টার, প্রসপেক্টারস কিংবা বিজ্ঞাপন সুন্দর ভাবে প্রস্তুত করা যায়।
(গ) বইয়ের কভার পেজ কিংবা পত্র-পত্রিকা মন খুশী মতো ডিজাইন করা যায়।
(ঘ) প্রকাশনা শিল্পের সকল ধরনের কাজ এই সফটওয়্যার এর মাধ্যমে করা অতি সহজ।
* ইলাস্ট্রেটর চালু করা (Run the Illustrator): গ্রাফিক্স সফটওয়্যার চালু করতে হলে প্রথমেই আপনার কম্পিউটারে প্রয়োজনীয় সফটওয়্যারগুলো ইনষ্টল আছে কিনা তা নিশ্চিত হতে হবে। ইনষ্টল করা না থাকলে ইনষ্টল করার ব্যবস্থা করুন। উল্লেখ্য, যে কোন সফটওয়্যার ইনষ্টল করা খুবই সহজ। প্রাথমিকভাবে নিজে না পারলে পরিচিত জানা যে কোন বন্ধুর সাহায্য নিতে পারেন। আর জানা বন্ধুও যদি না থাকে তাহলে আমরাতো আছিই- আপনাদের যে কোন ধরনের সেবা দিতে পারলে আমরা নিজেদের ধন্য মনে করবো ইনশাআল্লাহ (উৎকৃষ্ট প্রতিদান দানকারী মহান রাব্বুল আলামিন)।এডৌবি ইলাস্ট্রেটর (Adobe Illustrator)
উইন্ডোজ এক্সপি অথবা উইন্ডোজ সেভেন- এর ক্ষেত্রে Start> All Programs> Adobe Design Premium CS...> Adobe Illustrator CS...-এ প্রবেশ করলে সফটওয়্যারটি চালু হবে। অবশ্য উইন্ডোজ এইট এর ক্ষেত্রে সফটওয়্যারটি ইনষ্টল করা থাকলে তার একটি আইকন বা লিষ্ট ডেস্কটপ মেনুর সাথে থাকবে, যাতে ক্লিক করলে সফটওয়্যারটি চালু হবে। যাতে নিম্নোক্ত স্ক্রিন থাকবেঃ
লক্ষ্যকরলে দেখবেন- উক্ত স্ক্রিনে টাইটেল বার, কন্ট্রোলবার, মেনু বার, খালি জায়গা, হরিজন্টাল ও ভারটিকেল স্ক্রল বার, প্যালেট, টুল বক্স ইত্যাদি প্রদর্শিত আছে। যে সকল বন্ধুগণ মাইক্রোসফট ওয়াড, মাইক্রোসফট এক্সেল ইত্যাদি অফিস কোর্সে কাজ করেছেন তারা নিশ্চয়ই এতদিনে টাইটেল বার, কন্ট্রোলবার, মেনু বার ইত্যাদি বিষয়ে পুরোপুরি জেনে থাকবেন। আপনারা শুধুমাত্র এ ধরনের খালি জায়গা. প্যালেট ও টুল বক্স বিষয়ে অবগত নন। তাই আমরা পরবর্তী প্যারাগুলোতে (খালি জায়গা যা পরবর্তীতে কাজ করার জন্য)আর্ট বোর্ড, প্যালেট ও টুল বক্স নিয়ে ধারনা দেয়ার চেষ্টা করবো ইনশাআল্লাহ। এখন প্রথমেই জেনে নিন আর্ট বোর্ড কোনটি? আপনি মাউস দিয়ে মেনু বার-এর File Menu তে ক্লিক করে New Submenu তে ক্লিক করলে একটি নিউ ডকুমেন্ট নামক বক্স আসবে, যার ডান দিকে OK বাটনে ক্লিক করলে কাজ করার জন্য একটি সাদা বোর্ড আসবে, যাকে আর্ট বোর্ড বলা হয় থাকে। যার নমুনা নিম্নরূপঃ
উক্ত আর্ট বোর্ডের দু’টি অংশ। একটি হচ্ছে প্রিন্টেবল এরিয়া যা চতুর্কোণ বিশিষ্ট মারজিনের ভিতরে থাকে। আর অপর অংশহচ্ছে নন প্রিন্টেবল এরিয়া। যা মারজিনের বাহিরে থাকে এবং এটির আরেক নাম হচ্ছে স্কেচ এরিয়া। আপনি প্রদর্শিত সম্পূর্ণ সাদাঅংশে আপনার ইচ্ছেমতো যে কোন ছবি আঁকতে পারবেন কিংবা পূর্বে থেকে কম্পিউটারে থাকা যে কোন ছবির আকৃতিপরিবর্তন ও পরিবর্ধন করতে পারবেন।এডৌবি ইলাস্ট্রেটর (Adobe Illustrator)
এবার আমরা আলোচনা করবো এডৌবি ইলাস্টেটর এর প্রাণ তথা টুল বক্স সম্পর্কে। তার পূর্বে টুল প্যালেট সম্পর্কে শুধুমাত্রএতটুকুন বলে রাখছি যে, এডৌবি ইলাস্টেটর-এ অনেকগুলো টুল প্যালেট আছে যা ছবি কিংবা লেখাকে পূর্ণতা দানে বিশেষভূমিকা রেখে থাকে। ফিরে আসি টুল বক্সের আলোচনায়- যে কোন ধরনের লেখা কিংবা ছবি আঁকার জন্য এই টুল বক্সই হচ্ছেসবচেয়ে প্রয়োজনীয় উপকরণ। টুল বক্সটিতে সাধারণত যা যা থাকে তার সংক্ষিপ্ত পরিচিতি নিম্নে দেয়া হলোঃ
· Selection Tool (V): এই টুলটি একটি একক টুল। এই টুলের সাহায্যে যে কোন অবজেক্টকে সহজে সিলেক্ট করা যায়। টুলটিতে ক্লিক করার পর যে কোন অবজেক্ট-এ ক্লিক করলে ঐ অবজেক্টটি সিলেক্ট হবে আবার একাধিক অবজেক্ট সিলেক্ট করার জন্য Shift Key চেপে রেখে নির্দিষ্ট অবজেক্টগুলোর উপর ক্লিক করলে একসাথে তা সিলেক্ট হবে অথবা মাউস দিয়ে নির্দিষ্ট অবজেক্টগুলোর যে কোন একদিক থেকে ক্লিক করে (বাম বাটনে চাপ রেখে) মাউস মুভ করেও প্রয়োজনীয় অবজেক্ট সিলেক্ট করা যায়।
· Direct Selection Tool (A): এই টুলটি একটি গ্রুপ টুল যার অন্তর্ভূক্ত আরো একটি টুল আছে। সেই টুলটি হচ্ছে Group Selection Tool. Direct Selection Tool দিয়ে যে কোন অবজেক্টের এ্যাংকর পয়েন্টে ক্লিক করে টেনে ইচ্ছানুযায়ী আকৃতি দেয়া যায়।আর Group Selection Tool দিয়ে একটি সম্পূণ অবজেক্ট কিংবা গ্রুপ করা অবজেক্ট সহজেই সিলেক্ট করা যায়।এডৌবি ইলাস্ট্রেটর (Adobe Illustrator)
· Magic Tool (Y): একই কালারের একাধিক অবজেক্টকে এক সাথে সিলেক্ট করার জন্য এই একক টুলটি ব্যবহার করা যায়।
· Lasso Tool (Q): একটি অবজেক্টের অংশ বিশেষ সিলেক্ট করে পরিবতন করার জন্য উক্ত একক টুলটি ব্যবহার করা যায়।
· Pen Tool (P): এই টুলটি একটি গ্রুপ টুল। যার সাথে Add Anchor Point Tool (এ্যাংকর পয়েন্ট যোগ বা বাড়ানোর জন্য), Delete Anchor Point Tool (এ্যাংকর পয়েন্ট মুছে ফেলার জন্য) & Convert Anchor Point Tool (যে কোন একটি পয়েন্টের শেপকে ইচ্ছে মতো বাঁকা করার জন্য) বিদ্যমান।
· Text Tool (T): টেক্সট টুলও একটি গ্রুপ টুল। এই টুলটি লেখার জন্য ব্যবহৃত হয় আর এই গ্রুপের অন্যান্য টুল হচ্ছে Area Type Tool (নিদিষ্ট এরিয়ার ভিতর লেখার জন্য), Type on a Path Tool (পাথ-এ লেখার জন্য), Vertical Type Tool (উপরে নীচে লেখার জন্য), Vertical Area Type Tool (নিদিষ্ট এরিয়ায় উপর থেকে নীচের দিকে লেখার জন্য), Vertical Type on a Path Tool (পাথ-এ উপর থেকে নীচে লেখার জন্য)।
· Line Segment Tool (\): এই টুলটি একটি গ্রুপ টুল। যার অধীনে আরো ৪ (চার)টি টুল আছে। যেমনঃ Arc Tool (বাঁকা করে কোন কিছু আঁকার জন্য; Spiral Tool (গোলাকার আকৃতি বিশিষ্ট শেপ আঁকার জন্য); Rectangular Grid Tool (চার কোন বিশিষ্ট গ্রিড আঁকার জন্য); Polar Grid Tool (মাকড়শার জালের ন্যায় গ্রিড আঁকার জন্য)।
· Rectangle Tool(M): চারকোনা বিশিষ্ট যে কোন মাপের অবজেক্ট আঁকার জন্য এই গ্রুপ টুলটি ব্যবহৃত হয়। এই টুলের সাথে আরো যে সকল টুল রয়েছে তা হচ্ছে- Rounded Rectangle Tool (কিছুটা স্মুথ চার কোন বিশিষ্ট অবজেক্ট আঁকার জন্য এই টুলটি ব্যবহৃত হয়); Ellipse Tool (ডিম্বাকৃতির কোন অবজেক্ট আঁকতে এই টুলটি ব্যবহৃত হয়); Polygon Tool (এই টুলটি দিয়ে বহুভোজ ক্ষেত্র তৈরি করা যায়- যদিও এটি ছয় কোন বিশিষ্ট দেখা যায় বাস্তবে কাজ করতে গেলে এই টুলটি দিয়ে ত্রিকোণ থেকে শুরু করে অসংখ্য কোন বিশিষ্ট অবজেক্ট তৈরি করা যায় তবে মাত্রাতিরিক্ত কোন নিদিষ্ট করলে এটি স্বকিয়তা হারিয়ে অনেকটা ইলিপস্ টুলের আকৃতি ধারণ করবে); Star Tool (এই টুলটি দিয়ে তারা জাতীয় অবজেক্ট তৈরি করা যায়) এবং Flare Tool (এই টুলটি দিয়ে সূযের আলোর ন্যায় অবজেক্ট তৈরি করা যায়)।
· Paintbrush Tool (B): এই একক টুলটির সাহায্যে ব্রাশ দিয়ে রং করার ন্যায় বিভিন্ন অবজেক্ট আঁকা যায়৷ Window মেনুর Brush অপশনে ক্লিক করলে ব্রাশ প্যালেট পাওয়া যায়। যার সাহায্যে বিভিন্ন রকম ব্রাশ দিয়ে মনের মতো করে অবজেক্ট তৈরি করা যায়।
· Pencil Tool (N): এই টুলটি একটি গ্রুপ টুল। এই টুলের সাহায্যে পেন্সিল দিয়ে লিখা কিংবা ছবি আঁকার ন্যায় করে বিভিন্ন অবজেক্ট আঁকা যায়। উক্ত গ্রুপের অপর টুল দু’টি হচ্ছে Smooth Tool (পেন্সিল দিয়ে আঁকা অবজেক্টকে স্মুথ বা মসৃণ করা যায়) এবং Path Eraser Tool (যে কোন পাথ মুছার জন্য এই টুলটি ব্যবহার করা যায়)।
· Blob Brush Tool (Shift + B): উক্ত সিঙ্গেল টুলটি দিয়ে ব্রাশ টুলের ন্যায় কিন্তু ব্রাশ টুলের চেয়ে মোটা করে যে কোন ধরনের অবজেক্ট আঁকা যায়। এডৌবি ইলাস্ট্রেটর (Adobe Illustrator)
· Eraser Tool (Shift + E): এই গ্রুপ টুলটি দিয়ে যে কোন অবজেক্টকে কিংবা অবজেক্টের অংশ বিশেষকে খুব সুন্দরভাবে মুছে দেয়া যায়। উক্ত গ্রুপ টুলের অন্য দুটি টুল হচ্ছে যথাক্রমে- Scissors Tool (কাঁচি দিয়ে কাপড় কাটার ন্যায় অবজেক্টকে কাটা যায়) এবং Knife Tool (চুরি দিয়ে সব্জি কাটার ন্যায় অবজেক্টকে কাটা যায়)।
· Rotate Tool (R): রোটেট টুলটি একটি গ্রুপ টুল। কোন অবজেক্টকে ঘুরানো বা পালাক্রমে ঘুরানোর জন্য উক্ত টুলটি ব্যবহৃত হয়। এই গ্রুপের অপর টুলটি হচ্ছে Reflect Tool যা দ্বারা কোন অবজেক্টকে প্রতিফলিত বা প্রতিবিম্বিত করা যায় এবং এর সাহায্যে ডুপ্লিকেট প্রতিবিম্ব তৈরি করা যায়।
· Scale Tool (S): এই গ্রুপ টুলটি দিয়ে যে কোন অবজেক্টকে স্কেল অনুযায়ী বড় করা যায়।অর্থাৎ স্থির অবস্থান থেকে একটি অবজেক্টকে পরিবর্তন করা সম্ভব। উক্ত গ্রুপের অপর টুল দু’টি হচ্ছে যথাক্রমে Shear Tool যা দিয়ে আকৃতি ঠিক রেখে অবজেক্টকে যে কোন এঙ্গেলো ঘুরানোসহ আকার বড়-ছোট করা যায় এবং Reshape Tool যা দিয়ে অবজেক্টের যে কোন পাথে ক্লিক করার মাধ্যমে স্থানান্তর করা যায়।
· Width Tool (Shift + W): এই সিঙ্গেল টুলটি দিয়ে অবজেক্টের যে কোন পাথকে বিভিন্ন প্রকার আকৃতি প্রদান করা যায় কিংবা মোটা করা যায়।
· Free Transform Tool (E): এই সিঙ্গেল টুলের মাধ্যমে অবজেক্টকে ফ্রি ভাবে রূপান্তর, পরিবর্তন ও স্থানান্তর করা সম্ভব।
· Shape Builder Tool (Shift + M): এই গ্রুপ টুলের সাহায্যে অবজেক্টের যে কোন আকৃতি নির্মাণ করা যায়। উক্ত গ্রুপের অন্য দু’টি টুল হচ্ছে- Live Paint Bucket Tool যা দ্বারা সরাসরি যে কোন কালার এক অবজেক্ট থেকে অন্য অবজেক্টে স্থানান্তর করা সম্ভব এবং Live Paint Selection Tool এই টুলটি দিয়ে সরাসরি কালার সিলেক্ট করা যায়। এডৌবি ইলাস্ট্রেটর (Adobe Illustrator)
· Perspective Grid Tool (Shift + P): এই গ্রুপ টুলটি দিয়ে নির্দিষ্ট গ্রিড দেয়া যেতে পারে। এই গ্রুপের অন্য টুলটি হচ্ছে Perspective Selection Tool যা দিয়ে প্রেসপেক্টিভ টুলটিকে সিলেক্ট করে বিভিন্ন আকৃতি প্রদান করা যায় কিংবা মুছে ফেলা যায়।এডৌবি ইলাস্ট্রেটর (Adobe Illustrator)
· Mesh Tool (U): এই সিঙ্গেল টুলটি দিয়ে একটি অবজেক্ট-এর বিভিন্ন অংশে বিভিন্ন রং দিয়ে রঙ্গিন করা যায় অর্থাৎ কালার করা যায় কিংবা কালার পরিবর্তন করা যায়।এডৌবি ইলাস্ট্রেটর (Adobe Illustrator)
· Gradient Tool (G): উক্ত সিঙ্গেল টুলের মাধ্যমে একটি অবজেক্টে সাদা-কালোর মিশ্রন কিংবা ইচ্ছেমতো অন্যান্য কালার দিয়ে সজ্জিত করা যায়।
· Eyedropper Tool (I): এই গ্রুপ টুলের মাধ্যমে একটি অবজেক্টের যে কোন একটি নির্দিষ্ট অংশের হুবহু কালারকে অন্য অংশে স্থানান্তরের জন্য নির্বাচন করা যায়। উক্ত গ্রুপের অপর টুলটি হচ্ছে Measure Tool যা দিয়ে প্রিন্টেবল এরিয়ায় অবজেক্টের অবস্থান নির্বাচন করা সম্ভব।
· Blend Tool (W): এই সিঙ্গেল টুলটি দিয়ে দুইটি অবজেক্টের মধ্যখানে কালার শেপ-এর সংমিশ্রণ ঘটানো যায়। যেমন- কিছুটা দূরত্বে একটি বৃত্ত ও একটি চতুর্ভূজ আঁকার পর ব্লেন্ড টুল-এ ক্লিক করে বৃত্ত ও চতুর্ভূজে ক্লিক করলে মাঝ খানে ব্লেন্ড তৈরি হবে (ব্লেন্ড স্পষ্ট বুঝার জন্য বৃত্ত ও চতুর্ভূজের আলাদা রং দেয়া যেতে পারে)।
· Symbol Prayer Tool (Shift + S): এই টুলটি একটি গ্রুপ টুল। যার কাজ হচ্ছে ইলাস্ট্রেটর এর নিজেস্ব প্রতীক(সেম্বল) অবজেক্ট-এর ভিতর কিংবা বাহিরে প্রতিস্থাপনের মাধ্যমে অবজেক্টকে আকষণীয় করে তোলা। গ্রুপটির অন্যান্য টুলগুলো হচ্ছে যথাক্রমে SymbolShipper Tool, Symbol Scruncher Tool, Symbol Sizer Tool, Symbol Spinner Tool, Symbol Stainer Tool, Symbol Screener Tool & Symbol Styler Tool (এই টুলগুলোর কাজ/ফাংশন বাস্তবে প্রয়োগ করে দেখা যেতে পারে).
· Column Graph Tool (J): এই গ্রুপ টুলটি দিয়ে গ্রাফ আকারে একটি প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তাদের তথ্য কিংবা একটি দেশের জনসংখ্যার চিত্র উপস্থাপন করা যায়।এই গ্রুপের অন্য টুলগুলো দিয়েও একই ধরনের কাজ পরিবর্তন কিংবা ভিন্ন আঙ্গিকে উপস্থাপন করা সম্ভব। এডৌবি ইলাস্ট্রেটর (Adobe Illustrator)
· Art-board Tool (Shift + O): এই টুলটিতে ক্লিক করে আট বোডকে অবজেক্টসহ সুবিধামতো স্থানে রেখে কাজ করা যায়। এটি একটি সিঙ্গেল টুল।এডৌবি ইলাস্ট্রেটর (Adobe Illustrator)
· Slice Took (Shift + K): কোন অবজেক্টকে খন্ড-খন্ড আকারে দেখানোর জন্য এই টুলটি ব্যবহার করা হয়। এই গ্রুপ টুলটির অপর টুলের নাম Slice Selection Tool যা দিয়ে খন্ড অংশগুলোকে সিলেক্ট করা যায়।
· Hand Tool (H): এই গ্রুপ টুলটি দিয়ে অবজেক্টসহ আট বোডকে ডান-বাম কিংবা উপর-নীচে সরানো যায়। এই গ্রুপের অন্য টুলটি হচ্ছে Print Tiling Tool যা দিয়ে পেজের প্রিন্টেবল এরিয়া প্রদর্শিত হয়।
· Zoom Tool (Z): এই টুলটি দিয়ে আট বোডকে ইচ্ছেমতো বড় কিংবা ছোট করে কাজ করা যায়। অর্থাৎ নিখুত ভাবে কাজ করার জন্য জুম বাড়িয়ে কাজ শেষে জুম কমিয়ে দেয়া যায়। এটি একটি সি্ঙ্গেল টুল।
· Fill (X): কোন অবজেক্টের ভিতরের অংশে রং করাকে ফিল কালার বলে। সাধারণতঃ এই অংশটি সাদা রং দিয়ে পূণ থাকে। টুল বক্সের ফিল টুলে ডাবল ক্লিক করলে কালার পিকার নামে একটি বক্স আসবে যা থেকে পছন্দমতো রং দিয়ে অবজেক্ট রঙ্গিন করা যায়।
· Stroke (Click to Active ) (X): অবজেক্টের বাহিরের অংশ তথা পাথ বা লাইনকে ষ্ট্রোক বলে। এটি সাধারণতঃ কালো রং-এর হয়ে থাকে। টুল বক্সের ষ্ট্রোক টুলে ক্লিক করে কালার পিকার থেকে পছন্দমতো ষ্ট্রোক কালার দেয়া যেতে পারে। তবে ষ্ট্রোকের কালার বুঝার জন্য টুলবার থেকে ষ্ট্রোক-এর পুরত্ব বাড়িয়ে দিতে হবে কিংবা জুম বড় করে কালার ঠিক হয়েছে কিনা দেখে নেয়া যেতে পারে।
· Swap Fill and Stroke (Shift X): টুল বক্সের এ্যারো চিহ্ন জাতিয় এই টুলে ক্লিক করলে ফিল এবং ষ্ট্রোকের কালার স্থানান্তরিত হয়। অর্থাৎ ফিল টুলে যে কালার থাকে তা ষ্ট্রোক টুলে আবার ষ্ট্রোক টুলে যে কালার থাকে তা ফিল টুলে স্থানান্তরিত হয়।
· Default Fill and Stroke (D): টুল বক্সের এই টুলটিতে ক্লিক করলে ফিল ও ষ্ট্রোকের বিভিন্ন কালার থাকলেও তা ডিফল্ট ভাবে সাদা (ফিল) কালো (ষ্ট্রোক)-তে পরিবর্তীত হয়ে যায়।
· Color (<): এই টুলে আট বোডের সব শেষে সিলেক্টকৃত অবজেক্টের কালার প্রদর্শিত হয়।
· Gradient (>): উক্ত টুলে ক্লিক করার মাধ্যমে সিলেক্টকৃত অবজেক্টে সাদা-কালোর মিশ্রিত রং প্রদশন করা যায়।
· None (/): এই টুলে ক্লিক করার মাধ্যমে সিলেক্টকৃত ফিল কিংবা ষ্ট্রোক কালারকে বাদ দিয়ে কালার শুন্য করা যায়।
· Draw Normal (Shift + D to switch mode): সাধারণতঃ আর্ট বোডে কোন অবজেক্ট তৈরি করলে তা নরমাল মোডেই থাকে।)
· Draw Behind (Shift + D to switch mode): একটি অবজেক্টের পিছনে যদি আরেকটি অবজেক্ট থাকে তাতে কোন পরিবর্তন আনতে গেলে ড্র বিহাইন্ড টুলটি হাই লাইট হয়।
· Draw Inside (Shift + D to switch mode): একটি অবজেক্ট সিলেক্ট করা অবস্থায় এই অপশনে ক্লিক করলে চতুর্দিকে বাউন্ডিং বক্সের ন্যায় তৈরি হয়।এডৌবি ইলাস্ট্রেটর (Adobe Illustrator)
· Change Screen Mode (F): স্ক্রিন মোড পরিবর্তন করার জন্য এই টুলটি ব্যবহার করা যেতে পারে।
Friday, October 26, 2018
কম্পিউটার প্রোগ্রামিং বইয়ের ইন্টারনেট সংস্করণ।
সি (C) প্রোগ্রামিং ভাষা ব্যবহার করে কম্পিউটার প্রোগ্রামিং শেখার বই, সম্পূর্ণ বাংলায়। নিচে প্রতিটি অধ্যায়ের লিঙ্ক দেওয়া আছে। সেই লিঙ্কে ক্লিক করে নির্দিষ্ট অধ্যায় পড়া যাবে এবং সেই অধ্যায়ে কোনো কিছু বুঝতে সমস্যা হলে কমেন্টে প্রশ্ন করা যাবে (তবে ইংরেজি অক্ষরে বাংলা লিখলে সেই প্রশ্ন অনুমোদন করা হবে না)। ধন্যবাদ।
সূচীপত্র
Sunday, October 21, 2018
♥Amazing_Word♥
✔why=কেন, cain=হত্যাকারি
✔fruit=ফল, fall=পড়ে যাওয়া
✔Egg=ডিম, Dim=ঝাপসা
✔Sister=বোন, Bone=হাঁড়
✔Green coconut=ডাব, Dove=ঘুঘু
✔Falcon=বাজ পাখি, Buzz=ভন ভন শব্দ
✔Fish=মাছ, Much=অনেক
✔Fist=কিল, Kill=হত্যা করা
✔Island=দ্বীপ, Dip=ডুব দিয়ে উঠা
✔What=কী, Key=চাবি
✔Trap=ফাঁদ, Fad=শখ
✔Four=চার, Char=পুঁড়িয়ে অঙ্গার
✔Busy- ব্যস্ত Bestow- দান করা
✔Flower- ফুল Full - সম্পূর্ণ
✔Wife - বউ Bow - রামধনু
✔Fay - পরী Pori - বিল
✔Queen -রাণী Runny - ঢলঢলে
✔Smile - হাসি Hussy - বেহায়া মেয়ে
✔Quilt - লেপ Lap - ভাঁজ
✔Tent - তাবু Taboo - নিষিদ্ধ
✔Forest - বন Bon - উপভোগ
✔Profit -লাভ Love - ভালবাসা
✔Month - মাস Mass - সম্পদ
✔Eraser - রবার Robber - ডাকাত
#Let's start for your regular comment's practice
#কেমন_লাগলো কমেন্ট করে জানাবেন প্রত্যেকেই।| আরও এরকম পোস্ট পেতে পেজে লাইক দিয়া আ্যাকটিভ থাকুন।|